রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের এক সহকারী কমিশনারের নেতৃত্বে দুজন সাব ইন্সপেক্টর ও ৫ কনস্টেবল এক চিকিৎসকের বাড়িতে ডাকাতি করেছে। ওই বাড়ি থেকে তারা এক লাখ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ ঘটনায় পুলিশের ওই এসিসহ ৮ পুলিশকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ নিয়ে রাজশাহী মহানগর পুলিশে (আরএমপি) ব্যাপক তোলাপাড় শুরু হয়েছে।
ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে পুলিশের শীর্ষ মহল গভীর রাত পর্যন্ত তৎপরতা চালালেও রাত ২টার দিকে তাদের সাসপেন্ড করার কথা জানান, উপ-কমিশনার (সদর) মোর্শেদুল আনোয়ার খান। খোদ পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নেতৃত্বে এ ঘটনায় পুলিশের ভাবমূর্তি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
অভিযোগে জানা গেছে, আরএমপি সহকারী কমিশনার সদর তৌফিক আহম্মেদ ও রাজপাড়া থানা পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর মতিউর রহমান নগরীর রাজপাড়া থানাধীন মিঠুরমোড় এলাকার ডা. রফিক বসুনিয়ার বাড়িতে গিয়ে অবৈধ রসুন আছে বলে তল্লাশি করে। এ সময় তারা অস্ত্রের মুখে বাড়ির সকলকে জিম্মি করে নগদ একলাখ টাকা ছিনিয়ে আনে। এ ঘটনার পর বাড়ির মালিক ডা. এসআর বসুনিয়া তার শ্যালক ডিআইজি রাজশাহী রেঞ্জ অফিসের স্টাফ অফিসার আব্দুস সবুরকে জানালে বিষয়টি নিয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন মহলে তোলপাড় শুরু হয়। এ নিয়ে রাতভর চলে পুলিশের নানা নাটক।
জানা গেছে, এ ঘটনার পর স্টাফ অফিসার আব্দুস সবুর বিষয়টি আরএমপি কমিশনার, উপ-কমিশনারসহ উপর মহলে জানান। রাত ৯টার দিকে তিনি রাজপাড়া থানায়ও আসেন। খোদ পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার এ ধরনের কাজে পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে এমন আশঙ্কায় পুলিশের একটি মহল বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা চালান। এমনকি বাদী যেন লিখিত অভিযোগ না দিতে পারে সেই চেষ্টাও চালানো হয়েছে।
একপর্যায়ে সাংবাদিরা জানলে তারা ঘটনাটি নিয়ে খোঁজ নেয়া শুরু করেন। পুলিশের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা সদর দফতরে বিষয়টি নিয়ে আলোচনায় বসেছেন এমন খবরে সাংবাদিকরাও সেখানে ভিড় করেন। এদিকে বিষয়টি নিয়ে উপ-কমিশনার সদর মীমাংসার জন্য জোর প্রচেষ্টা চালান বলে অভিযোগ উঠেছে।
পুলিশের একটি মহল অভিযোগ করেছেন, যেখানে বাদী আসামিদের চিহ্নিত করেছেন সেখানে তাদের বাঁচানোর জন্যই সদর দফতরে বৈঠক করা হয়েছে। তারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত পুলিশের ওই দুই কর্মকর্তাকে অপসারণের দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে রাত ২টার দিকে উপ-কমিশনার মোর্শেদুল আনোয়ার খান সাত পুলিশকে সাময়িক বরখাস্ত করার বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেন। ঘটনার প্রেক্ষিতে এসি তৌফিক ইসলামকে এসি সদর দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। এছাড়াও রাজপাড়া থানার এসআই মতিউর রহমান, সাব ইন্সপেক্টর মাসুদ, কনস্টেবল মুর্তুজা, আতিকুর ও এসি তৌফিকের গাড়ির ড্রাইভার ও বডিগার্ডকেও সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে পুলিশের শীর্ষ মহল গভীর রাত পর্যন্ত তৎপরতা চালালেও রাত ২টার দিকে তাদের সাসপেন্ড করার কথা জানান, উপ-কমিশনার (সদর) মোর্শেদুল আনোয়ার খান। খোদ পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নেতৃত্বে এ ঘটনায় পুলিশের ভাবমূর্তি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
অভিযোগে জানা গেছে, আরএমপি সহকারী কমিশনার সদর তৌফিক আহম্মেদ ও রাজপাড়া থানা পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর মতিউর রহমান নগরীর রাজপাড়া থানাধীন মিঠুরমোড় এলাকার ডা. রফিক বসুনিয়ার বাড়িতে গিয়ে অবৈধ রসুন আছে বলে তল্লাশি করে। এ সময় তারা অস্ত্রের মুখে বাড়ির সকলকে জিম্মি করে নগদ একলাখ টাকা ছিনিয়ে আনে। এ ঘটনার পর বাড়ির মালিক ডা. এসআর বসুনিয়া তার শ্যালক ডিআইজি রাজশাহী রেঞ্জ অফিসের স্টাফ অফিসার আব্দুস সবুরকে জানালে বিষয়টি নিয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন মহলে তোলপাড় শুরু হয়। এ নিয়ে রাতভর চলে পুলিশের নানা নাটক।
জানা গেছে, এ ঘটনার পর স্টাফ অফিসার আব্দুস সবুর বিষয়টি আরএমপি কমিশনার, উপ-কমিশনারসহ উপর মহলে জানান। রাত ৯টার দিকে তিনি রাজপাড়া থানায়ও আসেন। খোদ পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার এ ধরনের কাজে পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে এমন আশঙ্কায় পুলিশের একটি মহল বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা চালান। এমনকি বাদী যেন লিখিত অভিযোগ না দিতে পারে সেই চেষ্টাও চালানো হয়েছে।
একপর্যায়ে সাংবাদিরা জানলে তারা ঘটনাটি নিয়ে খোঁজ নেয়া শুরু করেন। পুলিশের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা সদর দফতরে বিষয়টি নিয়ে আলোচনায় বসেছেন এমন খবরে সাংবাদিকরাও সেখানে ভিড় করেন। এদিকে বিষয়টি নিয়ে উপ-কমিশনার সদর মীমাংসার জন্য জোর প্রচেষ্টা চালান বলে অভিযোগ উঠেছে।
পুলিশের একটি মহল অভিযোগ করেছেন, যেখানে বাদী আসামিদের চিহ্নিত করেছেন সেখানে তাদের বাঁচানোর জন্যই সদর দফতরে বৈঠক করা হয়েছে। তারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত পুলিশের ওই দুই কর্মকর্তাকে অপসারণের দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে রাত ২টার দিকে উপ-কমিশনার মোর্শেদুল আনোয়ার খান সাত পুলিশকে সাময়িক বরখাস্ত করার বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেন। ঘটনার প্রেক্ষিতে এসি তৌফিক ইসলামকে এসি সদর দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। এছাড়াও রাজপাড়া থানার এসআই মতিউর রহমান, সাব ইন্সপেক্টর মাসুদ, কনস্টেবল মুর্তুজা, আতিকুর ও এসি তৌফিকের গাড়ির ড্রাইভার ও বডিগার্ডকেও সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
0 comments:
Post a Comment