ভারতের দুর্নীতি বিরোধী অহিংসবাদী নেতা আন্না হাজারে বলেছেন, ‘ভারতে জন লোকপাল আইন হলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদাম্বরমকে জেলে যাবেন।’
শুক্রবার দেশটির ২-জি স্পেক্ট্রাম টেলিকম দুর্নীতি নিয়ে এক মন্তব্য করতে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
হাজারে তার নিজ গ্রাম আহম্মেদনগর জেলার রেলেগাঁও সিদ্ধিতে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী আন্না হাজারে এর আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদাম্বরমকে ‘খারাপ প্রকৃতির’ লোক বলে বর্ণনা করেছিলেন। চিদাম্বরমকে একজন ‘খোদশাল’ হিসেবে উল্লেখ করেন হাজারে।
‘খোদশাল’ একটি মারাঠী শব্দ। এর অর্থ হলো অসৎ বা খারাপ প্রকৃতির লোক। হাজারে এ মাসে রেলেগাঁও সিদ্ধিতে
এদিন গ্রামবাসীর সামনে দুর্নীতির বিরুদ্ধে তার আন্দোলন, অনশন, জন লোকপাল বিল এবং দিল্লিতে জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার কাহিনী বর্ণনা করছিলেন।
চিদাম্বরমের দ্বিতীয় প্রজম্মের মোবাইল ফোন দুর্নীতি সংক্রান্ত একটি চিঠি অর্থমন্ত্রণালয় থেকে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। এই চিঠির একটি অনুলিপি জনতা পার্টির নেতা সুব্রাহ্মনিয়াম স্বামী আদালতে পেশ করেছেন। বিরোধীরা বিষয়টি ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার (সিবিআই) তদন্ত দাবি করছে।
ফলে, চিদাম্বরম বিরোধী দলগুলোর কাছ থেকে সমালোচনার মুখোমুখি হচ্ছেন। বিরোধীরা তার পদত্যাগ দাবি করছে।
ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, সেই সময় চিদাম্বরের দায়িত্বে থাকা অর্থমন্ত্রণালয় উদ্যোগ নিয়ে ২-জি স্পেক্ট্রামের বিষয়টি নিলামে উঠালে দুর্নীতি এড়ানো যেত।
http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=e655d7ae49b0ca39830d488795f3fa16&nttl=2011092407574359459
শুক্রবার দেশটির ২-জি স্পেক্ট্রাম টেলিকম দুর্নীতি নিয়ে এক মন্তব্য করতে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
হাজারে তার নিজ গ্রাম আহম্মেদনগর জেলার রেলেগাঁও সিদ্ধিতে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী আন্না হাজারে এর আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদাম্বরমকে ‘খারাপ প্রকৃতির’ লোক বলে বর্ণনা করেছিলেন। চিদাম্বরমকে একজন ‘খোদশাল’ হিসেবে উল্লেখ করেন হাজারে।
‘খোদশাল’ একটি মারাঠী শব্দ। এর অর্থ হলো অসৎ বা খারাপ প্রকৃতির লোক। হাজারে এ মাসে রেলেগাঁও সিদ্ধিতে
এদিন গ্রামবাসীর সামনে দুর্নীতির বিরুদ্ধে তার আন্দোলন, অনশন, জন লোকপাল বিল এবং দিল্লিতে জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার কাহিনী বর্ণনা করছিলেন।
চিদাম্বরমের দ্বিতীয় প্রজম্মের মোবাইল ফোন দুর্নীতি সংক্রান্ত একটি চিঠি অর্থমন্ত্রণালয় থেকে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। এই চিঠির একটি অনুলিপি জনতা পার্টির নেতা সুব্রাহ্মনিয়াম স্বামী আদালতে পেশ করেছেন। বিরোধীরা বিষয়টি ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার (সিবিআই) তদন্ত দাবি করছে।
ফলে, চিদাম্বরম বিরোধী দলগুলোর কাছ থেকে সমালোচনার মুখোমুখি হচ্ছেন। বিরোধীরা তার পদত্যাগ দাবি করছে।
ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, সেই সময় চিদাম্বরের দায়িত্বে থাকা অর্থমন্ত্রণালয় উদ্যোগ নিয়ে ২-জি স্পেক্ট্রামের বিষয়টি নিলামে উঠালে দুর্নীতি এড়ানো যেত।
http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=e655d7ae49b0ca39830d488795f3fa16&nttl=2011092407574359459







