ঘুষ দাবি ও গ্রহণের অভিযোগে নগরীর ডবলমুরিং থানার ওসিসহ চারজনের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের একটি আদালতে মামলা হয়েছে।
মামলায় অভিযুক্তরা হলেন- ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম, উপ-পরিদর্শক (এসআই) ওসমান, উপ-পরিদর্শক (এসআই) হারুন এবং নগরীর পাঠানটুলী এলাকার প্রভাবশালী ব্যবসায়ী নূরুল আমিন।
রোববার নগরীর পাঠানটুলীর সুপারিওয়ালা পাড়ার অপর এক ব্যবসায়ী বজল আহমদ সওদাগর বাদী হয়ে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ এস এম মুজিবর রহমানের আদালতে মামলাটি করেন।
বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম চৌধুরী মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে বলেন, ‘আদালত মামলাটি গ্রহণ করে অভিযোগ তদন্তের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছেন।’
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা অভিযোগ প্রসঙ্গে আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার বাদী বজল আহমদ সওদাগরের নগরীর পাঠানটুলীর সুপারিওয়ালা পাড়ায় একটি মোটর পার্টসের দোকান ও গুদাম আছে।
৩৭ বছর আগে তিনি দোকান ও গুদামটি ভাড়া হিসেবে নিলেও পরে জায়গাসহ সেগুলো কিনে নেন।
এ নিয়ে স্থানীয় অপর এক প্রভাবশালী ব্যবসায়ী নূরুল আমিনের সঙ্গে সম্প্রতি তার বিরোধ শুরু হয়।
গত ৮ সেপ্টেম্বর নূরুল আমিনের লোকজন বজল আহমদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো উচ্ছেদের চেষ্টা চালান।
এ ঘটনায় বজল আহমদ গত ১৪ সেপ্টেম্বর আদালতে একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
১৮ সেপ্টেম্বর রাতে ডবলমুরিং থানার ওসি বজল আহমদকে আটক করে থানায় নিয়ে যান। সেখানে তার কাছ থেকে ১৫ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করা হয়।
বজল আহমেদ টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় নূরুল আমিনের কাছ থেকে ১১ লাখ টাকা ঘুষ নেন ওসি।
সেইসঙ্গে তিনি থানার দু’জন এসআই ও কয়েকজন কনস্টেবলকে নিয়ে গত ২৭ সেপ্টেম্বর বেআইনিভাবে বজল আহমেদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো উচ্ছেদ করেন বলে মামলার এজাহারে অভিযাগে করা হয়েছে।
এতে বাদীর এক কোটি এক লাখ ৪০ হাজার টাকার আর্থিক ক্ষতি হয়েছে বলে এজাহারে দাবি করা হয়েছে।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, ‘বজল আহমদ ঘুষ দিতে রাজি না হওয়ায় প্রতিপক্ষ নূরুল আমিনের কাছ থেকে ১১ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন। থানায় নূরুল আমিনের আসা-যাওয়া এবং এ ব্যাপারে আরও খোঁজখবর নিয়ে বজল আহমদ এ বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে তা এজাহারে উল্লেখ করেছেন।’
তিনি বলেন, ‘ঘুষ দাবির অভিযোগে ওসিসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি দণ্ডবিধির ১৬১, ১০৯ ধারা এবং ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
মামলায় অভিযুক্তরা হলেন- ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম, উপ-পরিদর্শক (এসআই) ওসমান, উপ-পরিদর্শক (এসআই) হারুন এবং নগরীর পাঠানটুলী এলাকার প্রভাবশালী ব্যবসায়ী নূরুল আমিন।
রোববার নগরীর পাঠানটুলীর সুপারিওয়ালা পাড়ার অপর এক ব্যবসায়ী বজল আহমদ সওদাগর বাদী হয়ে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ এস এম মুজিবর রহমানের আদালতে মামলাটি করেন।
বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম চৌধুরী মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে বলেন, ‘আদালত মামলাটি গ্রহণ করে অভিযোগ তদন্তের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছেন।’
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা অভিযোগ প্রসঙ্গে আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার বাদী বজল আহমদ সওদাগরের নগরীর পাঠানটুলীর সুপারিওয়ালা পাড়ায় একটি মোটর পার্টসের দোকান ও গুদাম আছে।
৩৭ বছর আগে তিনি দোকান ও গুদামটি ভাড়া হিসেবে নিলেও পরে জায়গাসহ সেগুলো কিনে নেন।
এ নিয়ে স্থানীয় অপর এক প্রভাবশালী ব্যবসায়ী নূরুল আমিনের সঙ্গে সম্প্রতি তার বিরোধ শুরু হয়।
গত ৮ সেপ্টেম্বর নূরুল আমিনের লোকজন বজল আহমদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো উচ্ছেদের চেষ্টা চালান।
এ ঘটনায় বজল আহমদ গত ১৪ সেপ্টেম্বর আদালতে একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
১৮ সেপ্টেম্বর রাতে ডবলমুরিং থানার ওসি বজল আহমদকে আটক করে থানায় নিয়ে যান। সেখানে তার কাছ থেকে ১৫ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করা হয়।
বজল আহমেদ টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় নূরুল আমিনের কাছ থেকে ১১ লাখ টাকা ঘুষ নেন ওসি।
সেইসঙ্গে তিনি থানার দু’জন এসআই ও কয়েকজন কনস্টেবলকে নিয়ে গত ২৭ সেপ্টেম্বর বেআইনিভাবে বজল আহমেদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো উচ্ছেদ করেন বলে মামলার এজাহারে অভিযাগে করা হয়েছে।
এতে বাদীর এক কোটি এক লাখ ৪০ হাজার টাকার আর্থিক ক্ষতি হয়েছে বলে এজাহারে দাবি করা হয়েছে।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, ‘বজল আহমদ ঘুষ দিতে রাজি না হওয়ায় প্রতিপক্ষ নূরুল আমিনের কাছ থেকে ১১ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন। থানায় নূরুল আমিনের আসা-যাওয়া এবং এ ব্যাপারে আরও খোঁজখবর নিয়ে বজল আহমদ এ বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে তা এজাহারে উল্লেখ করেছেন।’
তিনি বলেন, ‘ঘুষ দাবির অভিযোগে ওসিসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি দণ্ডবিধির ১৬১, ১০৯ ধারা এবং ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
0 comments:
Post a Comment